স্বপন রায়। কবি। জন্ম ১৯৫৬।

ভারতের দুটো ইস্পাতনগরী জামশেদপুর এবং রাউরকেলা স্বপন রায়ের অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। প্রথমটি জন্মসূত্রে। দ্বিতীয়টি বড় হয়ে ওঠার সূত্রে। নব্বই দশকের শুরুতে 'নতুন কবিতা'র ভাবনায় সক্রিয় হয়ে ওঠেন। পুরনো, প্রতিষ্ঠিত ধারাকবিতা ত্যাগ করে কবিতাকে নানাভাবে নতুন করার কথা ভাবতে শুরু করেন। এই ভাবনাসূত্রে গাঁথা বেশ কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে প্রকাশ করতে থাকেন কবিতা ক্যাম্পাস। ২০০২ সালে 'নতুন কবিতা' পত্রিকা প্রকাশনায় হাত দেন কবিবন্ধু রঞ্জন মৈত্র'র সংগে। নতুন ধারার কবিতার বই প্রকাশ করতে থাকে 'নতুন কবিতা প্রকাশনী'। তবে স্বপন রায় গদ্যও লিখেছেন। মূলত তাঁরই উৎসাহে কবিতার ট্রেকিং শুরু হয়। হিমালয়ের গহীন গভীরে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে কবিরা কেন্দ্র ছেড়ে বেরিয়ে আসেন শারীরিকভাবে। স্বপন তাঁর কলমে বাংলা সাহিত্যে কখনো না হওয়া কবিতার ট্রেকিং তুলে এনেছেন স্থানিক লোককথার মিশ্রণে। এই গদ্যগুলোকে তিনি বলেন ভ্রমণকল্প। তাঁর বেশকিছু প্রকাশিত কবিতা এবং গদ্য'র বই আছে। তিনি এখনো সক্রিয়।

তিনি অংশুমালী'র ভারত চ্যাপ্টারের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

প্রকাশিত বই: কাব্যগ্রন্থ: 'আমি আসছি' (সংস্কৃতি খবর, ১৯৮৪), 'চে' (সংস্কৃতি খবর, ১৯৯০), 'লেনিন নগরী' (কবিতা ক্যাম্পাস, ১৯৯২), 'কুয়াশা কেবিন' (নতুন কবিতা, ১৯৯৫), 'ডুরে কমনরুম' (কবিতা ক্যাম্পাস, ১৯৯৭), 'মেঘান্তারা' (নতুন কবিতা, ২০০৩), 'হ থেকে রিণ' (নতুন কবিতা, ২০০৯), 'স্বপনে বানানো একা' (সঙ্কলন, কৌরব, ২০১০), 'দেশরাগ' (নতুন কবিতা, ২০১১), 'সিনেমা সিনেমা' (নতুন কবিতা, ২০১৫)। গদ্যগ্রন্থ: 'স্বর্গের ফোকাস' (কবিতা ক্যাম্পাস), 'রুয়ামের সঙ্গে' (কবিতা ক্যাম্পাস), 'একশো সূর্যে' (নতুন কবিতা, ২০০৯), 'কুঁচবাহার' (ঐহিক, ২০১৭)।

রেপ

রেপ

রেপ-১ নাকোলাহলের রাত, রাত পথতোলা অকিঞ্চিৎকর মেয়েদের ব্যবহারজনিত, রাত বাসখোর এক রডের ডগায় মেয়েদের মেয়ে…..

ছবি-লা

ছবি-লা

ছবি-লা-১ এক নদীর নদী শিরদাঁড়ায় ধরতক্তা রোদ মার-পেরেকের রোদরা এবার সে আসবে টুপি,টিশার্ট,জীনস সঙ্গে এই…..