জানি তো ফারাক নেই
জানি তো ফারাক নেই জানি তো ফারাক নেই, বৃষ্টির জল ক্যামোফ্লেজ ধুয়ে না দিলেও জানি…..
আশ্চর্য আশায় তবু বসে থাকে
স্বর্গালোকের মোহ তাকে
মধ্যযুগের অশ্বারোহীর মত দৌড়ায়
টাইপরাইটারের তোবড়ানো দ্বিধা-পাড়ায়
সময়ের অনাহারী সত্তা ডিঙ্গিয়ে
তুলে রাখে ন্যাড়া বৃক্ষের মগডালে,
বোদলেয়ারের সংশয়ে
কর্মহীন করুণ চশমার আড়ালে
ইচ্ছের শরীরে তখন
প্রেমহীন, ঘুমহীন স্মরণের প্রত্যাবর্তন
নাগরিক চেতনার নদী মাছবিহীন–
হাজা-মাজা জলজ বিশ্বাস রাত্রিদিন
সুবোধের চোখে অসহায় চেয়ে রয়
দুধ-কলা বিমুখ এক মাছরাঙা
আর অপেক্ষার মায়াবী সময়
ভীনদেশী পথিকের মত
সকাল থেকে মধ্যরাত সমাগত
ঝিমায় বিরূপ জীবন-
বিভ্রান্তি মহলে,
অন্ধ জোনাকিরা জ্বলে
জোছনার লকলকে জলে।
জানি তো ফারাক নেই জানি তো ফারাক নেই, বৃষ্টির জল ক্যামোফ্লেজ ধুয়ে না দিলেও জানি…..
সততা সততা গড়িয়ে যায়।রাত্রি নামে। মশারীর অজস্র ফুটো দিয়ে ঢুকে পড়ে সন্দেহ চতুদর্শীর চাঁদ চেনা…..
এ পৃথিবী বিশাল এক ট্রানজিট সেন্টার, এখানে আমি তো কেবলই আগন্তুক মাত্র। সাঁওতালিয় সরলতায় কোনো…..
অগ্নিকাণ্ড আমার চৌহদ্দিতে ধ্বংসস্তুপের ভীড় পুনর্বার নুয়ে পড়া অতীতের তীর জীবনের মাঝপথে রেখে যায় সম্পর্কের…..